প্রচুর নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার। সামনেই কালীপুজো। তার আগে বিভিন্ন জায়গায় বাজি তৈরি ও বিক্রি হচ্ছে। শব্দবাজি বন্ধে এ বারও তৎপর পুলিশ।অবৈধ বাজি রুখতে গভীর রাতে পুলিশের একটি দল ওই দোকানে হানা দেয়। ইতিমধ্যেই পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক থ…
প্রচুর নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার। সামনেই কালীপুজো। তার আগে বিভিন্ন জায়গায় বাজি তৈরি ও বিক্রি হচ্ছে। শব্দবাজি বন্ধে এ বারও তৎপর পুলিশ।অবৈধ বাজি রুখতে গভীর রাতে পুলিশের একটি দল ওই দোকানে হানা দেয়। ইতিমধ্যেই পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার করছে। সেই সঙ্গে বেআইনি ভাবে বাজি তৈরি করা এবং তা বিক্রির অভিযোগে পুলিশ মোট ৪ জনকে গ্রেপ্তার করল। গত দু’দিন ফের অভিযান চালিয়ে মহিষাদল ও তমলুক থানার পুলিশ নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার করল।
সোমবার রাতে মহিষাদল থানা এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে কমল মাজি নামে একজন ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় ২১৫ কেজি নিষিদ্ধ শব্দবাজি ও বাজি তৈরির মশলা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছে। জানা গিয়েছে, কমল মহিষাদলের চিঙ্গুরমারি এলাকার বাসিন্দা। মহিষাদল থানার পুলিশ জানিয়েছে, মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার অভিযুক্তকে হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হয়।
গত রবিবার রাতে তমলুক থানার শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের ডিমারি বাজার এলাকায় পুলিশ অভিযান চালায়। সেখান থেকে পুলিশ একটি দোকানের মালিককে গ্রেপ্তার করে। সেই সঙ্গে প্রায় ১৫০ কেজি ওজনের নিষিদ্ধ শব্দবাজিও পুলিশ উদ্ধার করেছে। পুলিশ সূত্রের খবর, ধৃত তপন চক্রবর্তীর তমলুক শহর সংলগ্ন ডিমারি বাজার এলাকায় একটি দশকর্মার দোকান রয়েছে। এই পুজো পার্বণের সময়ে ওই দোকানে ভালোই কেনাবেচা চলছিল। কিন্তু ওই দশকর্মার সামগ্রী বিক্রির আড়ালে দীর্ঘদিন ধরেই সেখানে অবৈধভাবে বাজি মজুত করে বিক্রি চলছিল বলে অভিযোগ ওঠে।

No comments