অচেনা নম্বর খেকে একটা মিস্ড কল, সেখান থেকে ঘুরিয়ে ফোন, আলাপ এবং প্রেম। সেই যুবকের সঙ্গে ঘর বাঁধতে এক দিন বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিল ১৭ বছরের তরুণী। কিন্তু প্রেমিকের ‘সৌজন্যে’ তার ঠাঁই হয় পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের যৌনপল্লিতে। পাঁশকুড়া…
অচেনা নম্বর খেকে একটা মিস্ড কল, সেখান থেকে ঘুরিয়ে ফোন, আলাপ এবং প্রেম। সেই যুবকের সঙ্গে ঘর বাঁধতে এক দিন বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিল ১৭ বছরের তরুণী। কিন্তু প্রেমিকের ‘সৌজন্যে’ তার ঠাঁই হয় পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের যৌনপল্লিতে। পাঁশকুড়া থানার পুলিশের তৎপরতায় ১৫ দিনের মাথায় যৌনপল্লি থেকে উদ্ধার করা হয় নাবালিকাকে। নারী ও শিশু পাচারচক্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। দীর্ঘ দিন ধরে মামলা চলার পর শনিবার তিন জনকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে তমলুকের পকসো আদালত। আগামী সোমবার তাঁদের সাজা ঘোষণা করবেন বিচারক।পুলিশ সূত্রে খবর, ২০১৭ সালে পাঁশকুড়া থানা এলাকার বাসিন্দা এক নাবালিকার সঙ্গে ফোনে আলাপ জমান এক যুবক। তিনি নিজের নাম বলেছিলেন, ‘সাদ্দাম’। সেই প্রেমিকের ডাকে একদিন বাড়ি ছাড়ে মেয়েটি। দেখা হয় দু’জনের। কিন্তু বাড়িতে না নিয়ে গিয়ে প্রেমিকাকে ৭ হাজার টাকার বিনিময়ে মহিষাদলের যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেন ‘সাদ্দাম।’বর্তমানে জেলে বিচারাধীন সাদ্দাম ।জানা যায় সাদ্দামের বাড়ি চন্ডিপুরে ।

No comments