আগমনীতে ইচ্ছে পূরণ* নতুন পোশাক তুলে দেয়া হলো দুঃস্থ শিশু ও বয়স্ক মানুষদের হাতে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে। ৪- টি গ্রাম থেকে বেছে বেছে ২০০ জন মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয় মহালয়ার সকালে মহালয়ার সকালে এক অনন্য আগমনীর অনুষ্ঠানের মধ্য দ…
আগমনীতে ইচ্ছে পূরণ* নতুন পোশাক তুলে দেয়া হলো দুঃস্থ শিশু ও বয়স্ক মানুষদের হাতে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে। ৪- টি গ্রাম থেকে বেছে বেছে ২০০ জন মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয় মহালয়ার সকালে মহালয়ার সকালে এক অনন্য আগমনীর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে, মহিষাদল এর প্রত্যন্ত গ্রাম কেশবপুরে অনুষ্ঠানটি হয় যুবগোষ্ঠী ক্লাবের পাশে,কেশবপুর গ্রামের বেশ কিছু মানুষ সহযোগিতা ও ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে আসেন এই অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনায়, মহিষাদল বিশ্বকলা কেন্দ্র সারা বছর ধরেই চেষ্টা করে -শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক চর্চা নয় মানুষের সুখে দুখে দাঁড়াতে, সমাজসেবার মধ্য দিয়ে । সমাজে থেকে সমাজের জন্য কিছু করতে পারাটাই সবচেয়ে বড়ো দায়িত্ব। বিশেষ করে শিশুদের মুখে যদি হাসি ফোটানো যায়, তার থেকে আনন্দের আর কিছু হতে পারে না।” আসল কথা —মানবসেবা-ই আসল ধর্ম। দেবীর আগমনী বার্তার সঙ্গে সঙ্গেই জেগে উঠলো অন্যরকম এক আনন্দ, যেখানে উৎসবের উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত হলো দরিদ্র পরিবারের শিশুদের ছোট্ট দুনিয়া।সংস্থার সম্পাদক বিশ্বনাথ গোস্বামী বলেন বেশ কিছু মানুষের সামর্থ্য কম কিন্তু মন বড় তাদের প্রত্যেকের ভালোবাসা সহযোগিতা ও আশীর্বাদে আমরা সকলে মিলে সমাজের এই ধরনের প্রত্যন্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি এবং ভবিষ্যতেও চাই, কেশবপুর গ্রামের মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম আমাদের এই কর্মযজ্ঞ কে সফল করেছে।
ওরাও বড্ড খুশি আজ, হাসিমুখে কাটছে দিন ছোট্ট শিশু থেকে নূর মহম্মদ চাচারো,
সারা বছর মলিন মুখ বিষাদ মাখা আলো, পুজোর দিনে কয়েকটা দিন কাটুক ওদের ভালো।

No comments