২০০০ সালের ২৭ জুলাই নানুরের সূচপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১১ জন তৃণমূল কর্মীর। আর তার নয় বছর পর, ২০০৯ সাল থেকে ২৭ জুলাই প্রত্যেক বছর তৃণমূল কংগ্রেস নানুর শহিদ দিবস পালন করে আসছে। আজ, ২৭ জুলাই। ২২ বছর আগে এই দিনেই নৃশংসভাব…
২০০০ সালের ২৭ জুলাই নানুরের সূচপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১১ জন তৃণমূল কর্মীর। আর তার নয় বছর পর, ২০০৯ সাল থেকে ২৭ জুলাই প্রত্যেক বছর তৃণমূল কংগ্রেস নানুর শহিদ দিবস পালন করে আসছে। আজ, ২৭ জুলাই। ২২ বছর আগে এই দিনেই নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল বীরভূমের নানুরের বাসাপাড়ায় ১১ জন ক্ষেতমজুরকে। তাঁরা প্রত্যেকে তৃণমূল কর্মী হিসাবে বলে দাবি ঘাসফুল শিবিরের। রাজ্যের তৎকালীন শাসকদল সিপিএমের বিরুদ্ধেই নানুরের তৃণমূল কর্মীদের নৃশংসভাবে খুন করার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনা আজও দগদগে ক্ষত হয়ে রয়েছে নানুর সহ গোটা বীরভূমের বাসিন্দাদের মনে। তৃণমূল কংগ্রেসও সেই ঘটনা ভোলেনি। তাই প্রতি বছরের মতো এবারেও রাজ্যজুড়ে এই দিনটি পালন করা হলো। রবিবার হলদিয়া রবীন্দ্র নজরুল অডিটোরিয়ামে নানুর দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয় রক্তদান শিবির ও চারা গাছ বিতরণ ।
রবিবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মোহনপুর ব্লক যুব ও মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে শ্রদ্ধার সাথে এই দিনটি পালন করা হলো। শহীদবেদীতে মাল্যদান করেন তৃণমূল নেতৃত্বরা। এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়। এই মিছিল ব্লক তৃণমূলের কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে বিডিও অফিস পর্যন্ত ঘুরে ফের ব্লক তৃণমূল কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন দলের ব্লক যুব সভাপতি সুমন নায়ক,

No comments