পুলিশকে টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে! তাজা মাছ গাড়ি করে বাজারে নিয়ে যেতে গেলে পুলিশকে টাকা দিয়ে হয়। রাজ্য বিধানসভার মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনে এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছেন ময়নার মৎস্য ব্যবসায়ী পিন্টু দাস। তি…
পুলিশকে টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে! তাজা মাছ গাড়ি করে বাজারে নিয়ে যেতে গেলে পুলিশকে টাকা দিয়ে হয়। রাজ্য বিধানসভার মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনে এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছেন ময়নার মৎস্য ব্যবসায়ী পিন্টু দাস। তিনি ময়না ‘ফিস ফার্মার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনে’র সম্পাদকও। তাঁর অভিযোগকে এদিন সমর্থন করেন একাধিক মৎস্য ব্যবসায়ী।একটু-আধটু নয়, লক্ষ লক্ষ টাকা দিতে হয় পুলিশকে বলে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন পূর্ব মেদিনীপুরের মাছ ব্যবসায়ীরা। তাঁদের দাবি, পুলিশকে দৈনিক সাড়ে ১২ লক্ষ টাকা দিতে হয়। শুধু মাছ নয়, মাছের খাবারের গাড়ি আনার পথেও একইভাবে টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।কমিটিতে চেয়ারপার্সন তথা চাপড়ার বিধায়ক রুকবানুর রহমান ছাড়াও সদস্য হিসেবে পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক, দুর্গাপুর পশ্চিমের বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘোড়ুই, কোচবিহার উত্তরের বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে প্রমুখ আছেন। কমিটির সদস্যরা ময়নার বিডিও অফিসে ফিস ফার্মার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
ব্যবসায়ীদের দাবি, প্রতিদিন ময়না থেকে অন্তত ৫০০ মাছের গাড়ি রাজ্যের নানা প্রান্ত ছাড়াও বিহার এবং ওড়িশায় রওনা দেয়। অভিযোগ, গাড়ি পিছু প্রতিদিন আড়াই হাজার টাকা করে পুলিশকে দিতে হয়। ময়না বাইপাস থেকে তমলুকের নিমতৌড়ি পর্যন্ত চার জায়গায় পুলিশকে ‘সন্তুষ্ট’ করতে হয় বলেও অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা।রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে এই অভিযোগের কথা শুনে তীব্র কটাক্ষ করেছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি
।

No comments